স্ট্রবেরি চাষ NO FURTHER A MYSTERY

স্ট্রবেরি চাষ No Further a Mystery

স্ট্রবেরি চাষ No Further a Mystery

Blog Article

হাসপাতালে ডাক্তার ভিজিটে নিষেধাজ্ঞা, প্রতিবাদে ঔষধ সাপ্লাই বন্ধ

ওয়েব আর্কাইভ টেমপ্লেটে ওয়েব্যাক সংযোগ

আজহার কমফোর্ট কমপ্লেক্স (৫ম তলা), গ-১৩০/এ প্রগতি সরণি, মধ্যবাড্ডা, ঢাকা-১২১২

স্ট্রবেরি অনেক সুস্বাদু ও লোভনীয় একটি ফল। ছোট থেকে শুরু করে বড়রাও এটি খুব পছন্দ করে। এর আকৃতি ও আকর্ষণীয় রং সত্যিই লোভনীয়। নানা পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ একটি ফল স্ট্রবেরি। স্ট্রবেরি সাধারণত শীতপ্রধান দেশের ফল হলেও, বাংলাদেশে এর চাষ হচ্ছে ইদানীং। অক্টোবর ও নভেম্বর এ দু মাস স্ট্রবেরি চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়। যাদের বড় পরিসরে চাষ করার মতো জায়গা নেই, তারা চাইলেই ছাদ বাগানে বা বারান্দা বাগানে খুব সহজেই স্ট্রবেরি চাষ করতে পারেন। এতে একদিকে যেমন সতেজ ফল খাওয়া যায়, অন্যদিকে তেমনি চাষাবাদের মাধ্যমে নির্মল আনন্দও পাওয়া যায়। চাষ-পদ্ধতি : যে কোনো মাটির টব বা ৫ লিটারের তেল বা পানির বোতল কেটে স্ট্রবেরি গাছ লাগানো যাবে। তেলের বোতল হলে প্রথমে বোতলটি ভালো করে ধুয়ে রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে, যেনো বোতলে কোন তেল লেগে না থাকে। এরপর বোতলের নিচে তিন/চারটি ছিদ্র করে দিতে হবে যেনো বায়ু চলাচলের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকে। এরপর মাটি প্রস্তুত করে নিতে হবে। শুকনো গোবর বা জৈব সার মিক্সড করে মাটিকে উর্বর করে নিতে হবে। যে কোনো নার্সারীতেই গোবর সার পাওয়া যায়। গোবর যদি হাতের কাছে পাওয়া না যায় তবে বাসায় ব্যবহৃত শাক সবজির উচ্ছৃষ্টাংশ পচিয়ে তা সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

†প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে। উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল

হিমেলের বাগানে বাউ লেবু নামে একটি লেবু গাছ রয়েছে, যে গাছটিকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর প্রায় বিলুপ্ত গাছ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। বছর জুড়ে বাগানের এসব গাছে ফল ধরে। এসব ফলেই হিমেলের পরিবারের ফলের চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। হিমেল আর্থিক সচ্ছলতার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাবেন বলে বাণিজ্যিক ভাবে চাষের চিন্তা করছেন না। তবে তার প্রতিবেশী অনেক বেকার যুবকের কাছে হিমেল এখন অনুপ্রেরণা। হিমেলের কাছ থেকে এসব গাছের চারা নিয়ে তারাও ছাদ বাগান তৈরি করেছেন।

উদ্যোক্তা জাহিদ বসুনিয়া বলেন, ‘চাকরির বাজারের যুদ্ধ না করে নিজে থেকে কিছু করার চেষ্টা করেছি। অভিজ্ঞতা না থাকায় হতাশ হলেও হাল ছাড়িনি। আলহামদুলিল্লাহ ভালো ফলন পেয়েছি। আগামীতেও website চাষের পরিধি আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করছি। স্ট্রবেরি চাষ স্বল্প সময়ের আবাদ হলেও সঠিক পরিচর্যা করলে ভালো লাভবান হওয়া সম্ভব।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘দেশ তো চলছে। দেশের মানুষের যেসব পণ্য দরকার সেগুলো সবই আসছে। সেগুলো পাওয়া যাচ্ছে। তবে দামটা নিয়ে একটু সমস্যা আছে। পণ্যের দাম কোনোটা বাড়ছে, কোনোটা কমছে। মুক্ত বাজার অর্থনীতি যেভাবে চলে সে ভাবে চলছে।’

শ্রীপুর উপজেলা বরমী ইউনিয়নের বরমা গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম জানান, ভাদ্র মাসের প্রথম দিকে স্ট্রবেরি চাষ শুরু করতে হয়। এ জন্য পাওয়ার টিলার বা ট্রাক্টর দিয়ে ৫-৬ বার চাষ দিয়ে জমির মাটি ঝরঝরে করে নিতে হয়। তারপর সার, গোবর ও ক্যালসিয়ামের অন্য উপাদান ব্যবহার করে জমি প্রস্তুত করতে হয়। বিঘাপ্রতি স্ট্রবেরি চাষে খরচ হয় ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে লাভ থাকে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা।

শব্দদূষণনির্বাচনি প্রচারণাবইমেলাফুটবলে বাংলাদেশবাংলাদেশে সোশ্যাল মিডিয়াশিশুমৃত্যুটেলিযোগাযোগছাত্র রাজনীতিনতুন বছর

সপ্তাহে কেন থাকে সাত দিন? ছয় বা আট না কেন? প্রশ্নের উত্তর অনেক গভীরে...

তোফায়েল বলেন, আমার স্ট্রবেরি চাষ দেখে এলাকার অনেক কৃষক আগামী মৌসুমে স্ট্রবেরি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।

বর্তমানে খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের দাম আরও কমে প্রতি কেজি মেহেরপুরের পেঁয়াজ মানভেদে ৪২ থেকে ৪৫ টাকা, ফরিদপুরের মানভেদে ৪২ থেকে ৪৮ টাকা ও চোরাই পথে আসা ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬০ টাকায়। অন্যদিকে প্রতি কেজি চায়না আদা বিক্রি হচ্ছে ১৪৭ টাকায়। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৭০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৮০ টাকা ও চায়না আদা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। 

এক সমীক্ষায় দেখা যায়, ঢাকা শহরের প্রায় ৬০ শতাংশ জায়গায় কংক্রিটের কাঠামো আছে, যা মূলত শহরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করছে৷ অধিক জনসংখ্যা, অতিরিক্ত নগরায়ন, যানবাহন, জলাধার ও গাছপালা কমে যাওয়ার কারণে ঢাকার পরিবেশ দূষণ বিশ্বের অন্যান্য বড় শহরের তুলনায় অনেক বেশি৷ ১৯৮৯ সালে ঢাকা শহরের গাছপালার পরিমাণ ছিল ২৬ দশমিক ৬৮ শতাংশ, যা ধীরে ধীরে কমে ১৯৯৯ ও ২০০৯ সালে যথাক্রমে ১৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ ও ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশে নেমে এসেছে৷ অন্যদিকে ১৯৮৯ সালে ঢাকা শহরের বাৎসরিক গড় তাপমাত্রা ছিল ১৮ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা ২০০৯ সালে বেড়ে হয়েছে ২৪ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷

Report this page